শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

এক মায়ের দু:খের কাহিনী

ছেলেটির নাম এরিক । ওর মায়ের এক চোখ অন্ধ!! স্কুলের বন্ধুদের সামনে এরিক এ নিয়ে খুবই বিব্রত হয় । একবার ওর মা স্কুলে গেলো খাবার নিয়ে, এরিক চিৎকার করে বললো”তুমি মরে যাও না কেন?“ তাহলে আমাকে এই লজ্জা পেতে হয় না বন্ধুদের কাছে । ছিঃ কি বিশ্রি দেখা যায় একটা চোখে যখন তাকাও ।” খুব মনোযোগ দিয়ে এরিক লেখাপড়া করে, কারণ যত দ্রুত সম্ভব সে বড় হয়ে এখান থেকে চলে যেতে চায় । খুব ভালো রেজাল্ট করলো এরিক , সেই সাথে প্রতিষ্ঠা ! তার নিজের বাড়ি,গাড়ি,বউ, ছে লে-মেয়ে নিয়ে সুখের সংসার! একচোখ অন্ধ মায়ের কোন চিহ্নই নেই তার জীবনে । এদিকে বৃদ্ধা মৃত্যুর দিন গুনছে আর মরবার আগে একটি বারের জন্য নাতিগুলোর মুখ দেখার লোভ সামলাতে না পেরে ঠিকানা খুঁজে খুঁজে চলে গেলো ছেলের বাড়ি । বৃদ্ধাকে দরজায় দেখে এরিক হুংকার দিলো “কোন সাহসে এসেছো এখানে?“ দেখছনা তোমাকে দেখে আমার বাচ্চারা ভয় পাচ্ছে? দূর হও!! মা মনে খুব কষ্ট বুকে নিয়ে ফিরে যায়। এর কয়েক বছর পরে স্কুলের পূনর্মিলনীতে বিশেষ অতিথী হয়ে গেলো এরিক! অনুষ্ঠান শেষে কি মনে করে যেন বৃদ্ধাকে দেখতে গেলো । প্রতিবেশী অপর বৃদ্ধা জানালো বছর দুই আগেই তিনি গত হয়েছেন আর যাবার আগে এরিকের জন্য রেখে গেছেন একখানা চিঠিঃ তাতে লিখাঃ- আমার সোনামনি এরিক, জানি তুমি তোমার মা কে অনেক ঘৃণা করো । আমি তোমাকে জীবনে কিছুই দিতে পারিনি, দিয়েছি শুধু লজ্জা । মা হিসেবে আমি ব্যর্থ । এ জন্য আমি তোমার কাছে ক্ষমা প্রার্থী। ছোটবেলায় একবার তোমার একটা এক্সিডেন্ট হয়েছিল আর তাতে তোমার একটা চোখ খুব খারাপ ভাবে আহত হয়েছিল । তুমি সারাজীবন একচোখ দিয়ে দেখবে, মা হিসেবে এটা আমি মেনে নিতে পারিনি, তাই নিজেই বাকি জীবন একচোখ দিয়ে দেখবো বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম । আজ তুমি দু’চোখ দিয়ে দেখতে পারছো, আমার কাছে এর চেয়ে আনন্দের আর কিছু নেই । তুমি ভালো থেকো বাবা !!! ইতি–ঃ তোমার হতভাগা ”ma

বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

নানার বাড়ীতে বেড়াতে গিয়ে লাশ হলো জমজ বোন

এম. শরীফ হোসাইন, ভোলা প্রতিনিধি – ভোলায় মায়ের সঙ্গে নানার বাড়ীতে বেড়াতে গিয়ে লাশ হলো দুই জমজ বোন। ৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনাটি ঘটে। দুই সহদোর বোনের মৃত্যুতে পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আছে। পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ভোলা বারের প্রবীণ আইনজীবী মরহুম এডভোকেট দেলোয়ার হোসেনের ছেলে ইশরাত হোসেন রিপনের স্ত্রী মুন্নি বেগম এবং তাদের দুই জমজ মেয়ে ইতু ও রিতু (৯) কে নিয়ে তার বাপের বাড়ী চরফ্যাশনের দক্ষিণ আইচা থানার চর মানিকা ইউনিয়নের নুরুল হাওলাদারের বাড়ীতে বেড়াতে যান। ওই বাড়ীতে দুপুর বেলা গোসল করার জন্য তাদের খালা ইতু ও রিতুকে ডাকেন। তখন তারা বলেন যে, পুকুরের পানিতে গোসল করবেন। তখন তাদের খালা বলেন, তোরা যা আমি আসতেছি। কিন্তু ‘ইতু ও রিতুর’ খালার ওই কথা আর মনে নেই। হঠাৎ যখন খালার ‘ইতু ও রিতু’ কথা মনে হলো তখন পুকুরের পাড়ে এসে দেখেন যে ইতু আর রিতু পুকুরের পানিতে হাবু-ডুবু খাচ্ছে। ওদের এ অবস্থা দেখে তিনি সেখানেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। তার জ্ঞান ফিরে পাওয়ার পর তিনি বিষয়টি পরিবারকে জানান। তখন পরিবারের লোকজন দীর্ঘ এক ঘণ্টা পুকুরে খোঁজা- খুঁজির পর এক জনের লাশ পাওয়া যায়। কিন্তু অপর জনের লাশা পাওয়া যায়নি। তখন পরিবারের লোকজন চরফ্যাশনের দমকল বাহিনীকে খবর দেন। দমকল বাহিনী দীর্ঘ ৪ ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে পুকুরের পুরো পানি নিস্কাশন করে বিকেল ৫টার দিকে অপরজনের লাশ ডোবা অবস্থায় পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয়। চরফ্যাশন দমকল বাহিনীর স্টেশন অফিসার আ. রশিদ জানান ঘটনার সত্যাতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে তারা এসে ৪ ঘন্টা অভিযান চালিয়ে তাদের লাশ পুকুর থেকে উদ্ধার করেন। দুই বোন ভোলা সরকারি গার্লস স্কুলের ৩য় শ্রেণীর শিক্ষার্থী। ওদের অকাল মৃত্যুর ঘটনায় ওই পরিবারে এক হৃদয় বিদারক পরিবেশের পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে। তাদের শোকে পুরো পরিবার এখন পাগল প্রায়। ইতু ও রিতুর পানিতে ডুবে মর্মান্তিকভাবে মারা যাওয়ায় পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।ভিডিও দেকতে পেলেতে টাছকরোন।

বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

মায়ের লাথিতে শিশুর মৃত্য

যুক্তরাষ্ট্রে এক ক্ষিপ্ত মায়ের উপর্যুপরি লাথির আঘাতে মারা গেল চার বছরের ছোট্ট শিশু। এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে আলাবামা অঙ্গরাজ্যে। ঘুম থেকে ওঠার পর দাঁত ব্রাশ না করার অভিযোগে হঠাৎ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে ১০ মাস ১০ দিন গর্ভে ধারণ করা মা আইরিস। ব্রাশ না করার কারণ জানতে চেয়েই চার বছর বয়সি সন্তানকে তলপেটে সজোরে লাথি মারে। উপর্যুপরি লাথি মেরেই নিবৃত্ত হননি মা। বকাঝকা করে সন্তানকে ফেলে অন্য কক্ষে চলে যান মা। মার খেয়ে কাঁদতে কাঁদতে শিশুটি বাথরুমে যাওয়ার পর সেখানেই লুটিয়ে পড়ে এবং জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। বেশ কিছু সময় পার হওয়ার পর মেয়ের কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে বাথরুমে গিয়ে মেয়েকে অচেতন হয়ে পড়ে থাকতে দেখেন। যখন মা আইরিস বুঝতে পারেন তখন সব শেষ। সংজ্ঞাহীন শিশুটিকে হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আইরিসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

২২ বছর ম্যানহোলেই কাটালেন এই সুখী দম্পতি পৃথিবীতে এক ধরনের মানুষ রয়েছেন যাঁরা প্রচুর ঐশ্বর্য এবং অর্থ পেয়েও সন্তুষ্ট হন না। আর অপর একদল মানুষ আছেন যাঁরা যৎসামান্য যাপনের মধ্যেই খুঁজে নেন শান্তি। কলম্বিয়ার মারিয়া এবং মিগুয়েল সেই দ্বিতীয় দলের মানুষ। ম্যানহোলের ভিতরেই কাটিয়ে দিলেন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ২২ বছর। অথচ এমন জীবন নিয়ে বিন্দুমাত্র আক্ষেপ নেই তাঁদের। কলম্বিয়ার মারিয়া গার্সিয়া এবং মিগুয়েল রেস্টরেপো দেশটির এমন একটি অঞ্চলে নিজেদের যৌবন কাটিয়েছেন যেখানে দুর্নীতি এবং ড্রাগ গ্রাস করেছে বহু মানুষের জীবন। কিন্তু এমন এক অশান্তি লক্ষ্যহীন জীবনে যখন মারিয়া এবং মিগুয়েলের দেখা হয়, তখন দুজনই ড্রাগের নেশায় বুঁদ। কিন্তু ওই যে বলে না, ভালবাসার একটা জোর আছে। সেই ক্ষমতা অনেক অন্ধকার ঘুচিয়ে দেয় নিমেষে। পরস্পরের সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর মাদকের নেশা কাটিয়ে ওঠেন এই দম্পতি। নিজেদের নতুন আস্তানা গড়ে নেন ম্যানহোলের ভিতরে। ম্যানহোলের ভিতরে রীতিমতো সংসার পেতেছেন এই দম্পতি। খাট, টিভি, আলমারি সব পরিপাটি করে গুছিয়ে রাখা সেই সংসারে। ছোট সেই সংসারে সুখ ছাড়াও ইলেকট্রিক, হিটার এবং রান্নার ব্যবস্থাও রেখেছেন মারিয়া এবং মিগুয়েল। সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন হোম / অনলাইন / বিবিধ / ২২ বছর ম্যানহোলেই কাটালেন এই সুখী দম্পতি কালের কণ্ঠ অনলাইন

পৃথিবীতে এক ধরনের মানুষ রয়েছেন যাঁরা প্রচুর ঐশ্বর্য এবং অর্থ পেয়েও সন্তুষ্ট হন না। আর অপর একদল মানুষ আছেন যাঁরা যৎসামান্য যাপনের মধ্যেই খুঁজে নেন শান্তি। কলম্বিয়ার মারিয়া এবং মিগুয়েল সেই দ্বিতীয় দলের মানুষ। ম্যানহোলের ভিতরেই কাটিয়ে দিলেন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ২২ বছর। অথচ এমন জীবন নিয়ে বিন্দুমাত্র আক্ষেপ নেই তাঁদের। কলম্বিয়ার মারিয়া গার্সিয়া এবং মিগুয়েল রেস্টরেপো দেশটির এমন একটি অঞ্চলে নিজেদের যৌবন কাটিয়েছেন যেখানে দুর্নীতি এবং ড্রাগ গ্রাস করেছে বহু মানুষের জীবন। কিন্তু এমন এক অশান্তি লক্ষ্যহীন জীবনে যখন মারিয়া এবং মিগুয়েলের দেখা হয়, তখন দুজনই ড্রাগের নেশায় বুঁদ। কিন্তু ওই যে বলে না, ভালবাসার একটা জোর আছে। সেই ক্ষমতা অনেক অন্ধকার ঘুচিয়ে দেয় নিমেষে। পরস্পরের সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর মাদকের নেশা কাটিয়ে ওঠেন এই দম্পতি। নিজেদের নতুন আস্তানা গড়ে নেন ম্যানহোলের ভিতরে। ম্যানহোলের ভিতরে রীতিমতো সংসার পেতেছেন এই দম্পতি। খাট, টিভি, আলমারি সব পরিপাটি করে গুছিয়ে রাখা সেই সংসারে। ছোট সেই সংসারে সুখ ছাড়াও ইলেকট্রিক, হিটার এবং রান্নার ব্যবস্থাও রেখেছেন মারিয়া এবং মিগুয়েল। সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন

রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

দেখুন এই ভোন কিবাবে পাউ দিয়ে নিশানা করে ভিডিওতে

দেখুন এই ভোন কিবাবে পাউ দিয়ে নিশানা করে ভিডিওতে দেখুন এই ভোন কিবাবে পাউ দিয়ে নিশানা করে ভিডিওতে দেখুন এই ভোন কিবাবে পাউ দিয়ে নিশানা করে ভিডিওতে

*ব্রয়লার মুরগী খাচ্ছেন। কিন্তু আপনি জানেন কি?

**ব্রয়লার মুরগী খাচ্ছেন। কিন্তু আপনি জানেন কি? ব্রয়লার / ফার্ম এর মুরগী দ্রুত বড় করার জন্য এদের খাবারে ক্রোমিয়াম মেশান হয়। এই ক্রোমিয়াম মুরগী রান্নার পরেও তার দেহে অক্ষত থাকে হাড়ের মধ্যে। আর এই হাড় বা হাড়ের মধ্যে থাকা ক্যালসিয়াম খাওয়ার মাধ্যমে মানুষের দেহেও প্রবেশ করে ক্রোমিয়াম। *** এই ক্রোমিয়াম মানুষের শরীরে ক্যান্সার এর জন্য দায়ী। *** তাই ক্যান্সার থেকে বাঁচতে ব্রয়লার মুরগীর হাড় খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। শেয়ার করে অন্যদের জানান৷ ভালো লাগলে T=Thanks, G=Good, E=Excellent সংক্ষেপে T, G বা E লিখে মন্তব্যে লিখুন ভিডিওতে দেখুন পেলেতে টাছকরোন

শনিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

আপন মানুষ গুলোর মুখে একটু হাঁসি ফোটাতে, আপন কাছের মানুষ গুলোর মুখে এক মুঠো ডাল ভাল তুলে দিতে এই বাংলাদেশি ভাই মালোশিয়া এসে ছিলেন, মালোশিয়া,

!!! পোষ্টটি শেয়ার করে প্রবাসে থাকা আপনার আপন জনকে কে সর্তক করে দিন। আপন মানুষ গুলোর মুখে একটু হাঁসি ফোটাতে, আপন কাছের মানুষ গুলোর মুখে এক মুঠো ডাল ভাল তুলে দিতে এই বাংলাদেশি ভাই মালোশিয়া এসে ছিলেন, মালোশিয়া, শাহাআলম একটি কম্পানিতে কাজ করতেন, প্রতিদিনের মতো আজও কাজে এসেছিলেন সে জানতো না আর বাসায় ফিরে যাওয়া হবে না, জানতো না নিজের করা রান্না খাবার গুলো আর খেতে পারবে না, তিনি লেদ মেশিন চালাতেন, ফুল হাতা জামা পরে প্রতি দিনের মতো কাজ করতে ছিলেন, জামার হাতা মেশিনে বেধে টেনে নিয়ে য়ায় তার পর পুরা শরিলটা ক্ষতবিক্ষত হয়ে মৃত বরন করেন, ইন্না লিল্লাহি অইন্নাইলাহি রাজিউন হে আল্লাহ আপনি এই নিহত ভাইয়ের জীবনের সব গুনা মাফ করে তাকে জান্নাতবাসী করুন। প্রবাসি ভাইদের কাছে একটা অনুরোধ সবাই সাবধানে কাজ করবেন, আর সবাই নামাজ পড়বেন। ভিডিও দেকতে পেলেতে টাছকরোন

শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত সাড়ে আট হাজার মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার প্রথম দিনে বাংলা ১ম পত্র পরীক্ষায় ৮ হাজার ৫২০ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। আর নানা অনুসপদায় অবলম্বনের দায়ে বহিষ্কৃত হয়েছে ১৪জন শিক্ষার্থী। তবে প্রথম দিনে কোন পরীক্ষক বহিষ্কার হয়নি। আজ বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। আজ থেকে শুরু হওয়া এসএসসি প্রথম দিন সকাল ১০টা থেকে সাধারণ বোর্ডে বাংলা (আবশ্যিক) প্রথম পত্র, সহজ বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংষ্কৃতি, মাদ্রাসা বোর্ডে কুরআন মাজিদ ও তাজবিদ বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে জানা যায়, সাধারণ আট বোডের মধ্যে ঢাকা বোর্ডে অনুপস্থিতির সংখ্যা ছিলো সবচেয়ে বেশি। এ বোর্ডে ১২৩৭ জন পরীক্ষাথী অনুপস্থিত ছিলো। তবে বহিস্কারের সংখ্যা ছিলো মাত্র ১ জন। অন্যদিকে, অনুপস্থিতির হিসাবে কুমিল্লা বোর্ডে দ্বিতীয় অবস্থানে ৭১৬ জন। যশোর বোডে ৪৩২ জন, রাজশাহী বোর্ডে ৪৩১ জন, দিনাজপুর বোর্ডে ৩৬৯ জন, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৩২৫ জন, বরিশাল বোর্ডে ২৯৪ জন ও সিলেট বোর্ডে ২৬৫ জন অনুপস্থিত ছিলো। অন্যদিক, অনুপস্থিতির দিক দিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে মাদ্রাসা বোর্ড। এ বোর্ডে অনুপস্থিতির সংখ্যা ৩ হাজার ২১২ জন। আর শিক্ষার্থী বহিষ্কৃত হয়েছেন ৫ জন। এছাড়া কারিগরি বোর্ডে অনুপস্থিত ছিল ১২৩৭ শিক্ষার্থী। বহিষ্কৃত শিক্ষাথীর সংখ্যা ১০ জন। হোম / অনলাইন / জাতীয় / এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত সাড়ে আট হাজার কালের কণ্ঠ অনলাইন

এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত সাড়ে আট হাজার মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার প্রথম দিনে বাংলা ১ম পত্র পরীক্ষায় ৮ হাজার ৫২০ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। আর নানা অনুসপদায় অবলম্বনের দায়ে বহিষ্কৃত হয়েছে ১৪জন শিক্ষার্থী। তবে প্রথম দিনে কোন পরীক্ষক বহিষ্কার হয়নি। আজ বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। আজ থেকে শুরু হওয়া এসএসসি প্রথম দিন সকাল ১০টা থেকে সাধারণ বোর্ডে বাংলা (আবশ্যিক) প্রথম পত্র, সহজ বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংষ্কৃতি, মাদ্রাসা বোর্ডে কুরআন মাজিদ ও তাজবিদ বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে জানা যায়, সাধারণ আট বোডের মধ্যে ঢাকা বোর্ডে অনুপস্থিতির সংখ্যা ছিলো সবচেয়ে বেশি। এ বোর্ডে ১২৩৭ জন পরীক্ষাথী অনুপস্থিত ছিলো। তবে বহিস্কারের সংখ্যা ছিলো মাত্র ১ জন। অন্যদিকে, অনুপস্থিতির হিসাবে কুমিল্লা বোর্ডে দ্বিতীয় অবস্থানে ৭১৬ জন। যশোর বোডে ৪৩২ জন, রাজশাহী বোর্ডে ৪৩১ জন, দিনাজপুর বোর্ডে ৩৬৯ জন, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৩২৫ জন, বরিশাল বোর্ডে ২৯৪ জন ও সিলেট বোর্ডে ২৬৫ জন অনুপস্থিত ছিলো। অন্যদিক, অনুপস্থিতির দিক দিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে মাদ্রাসা বোর্ড। এ বোর্ডে অনুপস্থিতির সংখ্যা ৩ হাজার ২১২ জন। আর শিক্ষার্থী বহিষ্কৃত হয়েছেন ৫ জন। এছাড়া কারিগরি বোর্ডে অনুপস্থিত ছিল ১২৩৭ শিক্ষার্থী। বহিষ্কৃত শিক্ষাথীর সংখ্যা ১০ জন।

বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

জেনে নিন ভুমি বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পর্চা, দাগ, খতিয়ান, জমা খারিজ, নামজারি, ও দলিল সম্পর্কে সব জানুন।

পর্চা” কাকে বলে? ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা হয় তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/ রাজস্ব কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে“পর্চা” বলে। “নামজারী” কাকে বলে? ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়। “জমা খারিজ”কাকে বলে? যৌথ জমা বিভক্ত করে আলাদা করে নতুন সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে। অন্য কথায় মূল থেকে কিছু জমির অংশ নিয়ে নতুন জোত বা সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে। “খতিয়ান” কাকে বলে? ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “খতিয়ান” বলে।“খতিয়ান” প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক। আমাদের দেশে CS, RS, SA এবং সিটি জরিপ সম্পন্ন হয়েছে। এসব জরিপকালে ভূমি মালিকের তথ্য প্রস্তত করা হয়েছে তাকে “খতিয়ান” বলে। যেমন CS খতিয়ান, RS খতিয়ান “মৌজা” কাকে বলে? যখন CS জরিপ করা হয় তখন থানা ভিত্তিক এক বা একাধিক গ্রাম, ইউনিয়ন, পাড়া, মহল্লা আলাদা করে বিভিন্ন এককে ভাগ করে ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্তি করা হয়েছে। আর বিভক্তকৃত এই প্রত্যেকটি একককে মৌজা বলে। “তফসিল” কাকে বলে? জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে। “দাগ” নাম্বার কাকে বলে? যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার দেয়া হয়। আর এই নাম্বারকে নাম্বার বলে। একেক নাম্বারে বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে। মূলত, নাম্বার অনুসারে একটি মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের সীমানা খূটিঁ বা আইল দিয়ে সরেজমিন প্রর্দশন করা হয়। “ছুটা দাগ” কাকে বলে? ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাবে ছুটা বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি একত্র করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা বলে। “আমিন” কাকে বলে? ভূমি জরিপের মাধ্যমে নক্সা ও প্রস্তত ও ভূমি জরিপ কাজে নিযুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলে। “খাজনা” ককে বলে? সরকার বার্ষিক ভিত্তিতে যে প্রজার নিকট থেকে ভূমি ব্যবহারের জন্য যে কর আদায় করে তাকে খাজনা বলে। “দাখিলা” কাকে বলে? ভূমি কর/খাজনা আদায় করে যে নির্দিষ্ট ফর্মে ( ফর্ম নং১০৭৭) ভূমি কর/ খাজনা আদায়ের প্রমান পত্র বা রশিদ দেওয়া হয় তাকে দাখিলা বলা হয়। DCR কাকে বলে? ভূমি কর ব্যতিত আন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে নির্ধারিত ফর্মে (ফর্ম নং ২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে DCR বলে। “কবুলিয়ত” কাকে বলে? সরকার কর্তৃক কৃষককে জমি বন্দোবস্ত দেওয়ার প্রস্তাব প্রজা কর্তৃক গ্রহণ করে খাজনা প্রদানের যে অঙ্গিকার পত্র দেওয়া হয় তাকে কবুলিয়ত বলে। “নাল জমি” কাকে বলে? ২/৩ ফসলি সমতল ভূমিকে নাল জমি বলা হয়। “খাস জমি” কাকে বলে? সরকারের ভূমি মন্ত্রনালয়ের আওতাধিন যে জমি সরকারের পক্ষে কালেক্টর বা ডিসি তত্ত্বাবধান করেন এমন জমিকে খাস জমি বলে। “চান্দিনা ভিটি” কাকে বলে? হাট বাজারের স্থায়ী বা অস্থায়ী অকৃষি জমির যে অংশ প্রজার প্রতি বরাদ্ধ দেওয়া হয় তাকে চান্দিনা ভিটি বলে। “ওয়াকফ” কাকে বলে? ইসলামি বিধান অনুযায়ী কোন ভূমি তার মালিক কর্তৃক ধর্মীয় ও সমাজ কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের ব্যয় ভার বহন করার উদ্দেশ্যে কোন দান করাকে ওয়াকফ বলে “মোতয়াল্লী” কাকে বলে? যিনি ওয়াকফ সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধান করেন তাকে মোতওয়াল্লী বলে। ওয়াকফ প্রশাসকের অনুমতি ব্যতিত মোতওয়াল্লী ওয়াকফ সম্পত্তি হস্তান্তর করতে পারে না। “দেবোত্তর” সম্পত্তি কাকে বলে? হিন্দুধর্ম মতে, ধর্মীয় কাজের জন্য উৎসর্গকৃত ভূমিকে দেবোত্তর সম্পত্তি বলে। “ফারায়েজ” কাকে বলে? ইসলামি বিধান মোতাবেক মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়াকে ফারায়েজ বলে। “ওয়ারিশ” কাকে বলে? ওয়ারিশ অর্থ উত্তরাধিকারী। ধর্মীয় বিধানের অনুয়ায়ী কোন ব্যক্তি উইল না করে মৃত্যু বরণ করলে তার স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়দের মধ্যে যারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে মালিক হওয়ার যোগ্যতা সম্পন্ন এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণকে ওয়ারিশ বলে। “সিকস্তি” কাকে বলে? নদী ভাংঙ্গনের ফলে যে জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায় তাকে সিকন্তি বলে। সিকন্তি জমি যদি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়ন্তি হয় তাহলে সিকন্তি হওয়ার প্রাক্কালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন ওই জমির মালিকানা শর্ত সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন। “পয়ন্তি” কাকে বলে? নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে। “দলিল” কাকে বলে? যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করেন সাধারন ভাবে তাকে দলিল বলে।

এমন মাথা নষ্ট করা হট ড্যান্স আগে কখনোই দেখেননি আপনি… ( ভিডিও)

এমন মাথা নষ্ট করা হট ড্যান্স আগে কখনোই দেখেননি আপনি… (ভিডিও) এমন মাথা নষ্ট করা হট ড্যান্স আগে কখনোই দেখেননি আপনি… (ভিডিও) এমন মাথা নষ্ট করা হট ড্যান্স আগে কখনোই দেখেননি আপনি… (ভিডিও) এমন মাথা নষ্ট করা হট ড্যান্স আগে কখনোই দেখেননি আপনি… (ভিডিও) এমন মাথা নষ্ট করা হট ড্যান্স আগে কখনোই দেখেননি আপনি… (ভিডিও) এমন মাথা নষ্ট করা হট ড্যান্স আগে কখনোই দেখেননি আপনি… (ভিডিও) এমন মাথা নষ্ট করা হট ড্যান্স আগে কখনোই দেখেননি আপনি… (ভিডিও)

বুধবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

বাংলাদেশে প্রথম বৃক্ষমানবী শাহানা [ভিডিও]

বাজানদারের পরে প্রথম বৃক্ষমানবীর দেখা পাওয়া গেছে বাংলাদেশে। দশ বছরের এ বৃক্ষমানবীর নাম শাহানা খাতুন। রোববার শাহানাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। শাহানার বাবা নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার বাসিন্দা শাহজাহান আলী জানান, চার মাস আগে থেকে শাহানার শরীরে আঁচিলের মতো কিছু দেখা যায়। ধীরে ধীরে সেগুলো বাড়তে থাকে। প্রথমে আঁচিল ভেবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করান তিনি। কিন্তু কোন উন্নতি না হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করান শাহানাকে। শাহানার মুখ এবং শরীরের নানা অংশে আঁচিল দেখা যাচ্ছে। তবে আবুল বাজানদারের মতো মারাত্মক অবস্থা না থাকায় খুব তাড়াতাড়ি তাকে সারিয়ে তোলা যাবে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের কো-অর্ডিনেটর ড. সামন্ত লাল সেন বলেন, শাহানা আবুল বাজানদারের মতোই ‘এপিডামোডিসপ্লাসিয়া ভেরুসিফরমিস’ রোগে আক্রান্ত। তবে এটা নিশ্চিত হতে আমাদের আরো কিছু সময় লাগবে। আরো কিছু মেডিক্যাল পরীক্ষার পর শাহানার চিকিৎসা শুরু হবে। ২০১৬ সালে ২৫ বছরের আবুল বাজানদার ১০ কেজি আঁচিলসহ ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন। ২০টি অপারেশনের পরে সে এখন সম্পূর্ণ সুস্থ।

মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০১৭

একটি উপাদান দূর করবে সাত রোগ!দেখুন।

একটি উপাদান দূর করবে সাত রোগ! !............ .......... ....... শরীরকে সুস্থ ও রোগ প্রতিরোধক্ষম রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার বিকল্প নেই। কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো অত্যন্ত উপকারী এবং শরীর ভালো রাখতে বেশ কার্যকর। তেমন একটি খাবার বা উপাদান হলো কালিজিরা। কালিজিরার মধ্যে রয়েছে লৌহ, ফসফেট, ফসফরাস; রয়েছে কেরটিন। কালিজিরা শরীরের সাত ধরনের সমস্যা কমাতে ভালোভাবে সক্ষম। জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের স্বাস্থ্য বিভাগে প্রকাশিত হয়েছে এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন। ১. শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করে কালিজিরা অন্ত্র ও রক্ত থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে কাজ করে। এতে শরীর পরিশোধিত হয় এবং স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে। ২. ডায়াবেটিস সম্প্রতি কিছু গবেষণায় বলা হয়, কালিজিরার মধ্যে ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণের উপাদান রয়েছে। এতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। ৩. প্রদাহ দূর করে কালিজিরার মধ্যে রয়েছে প্রদাহরোধী উপাদান। এটি প্রদাহ ও পেশি ফোলা ভাব দূর করে। গাঁটে ব্যথা, পেশিতে ব্যথা কমায়। গলা ব্যথা কমাতেও এটি বেশ কার্যকর। ৪. ওজন কমাতে গবেষণায় বলা হয়, কালিজিরা শরীরের বিপাকীয় ক্ষমতা বাড়ায়। বিপাকীয় হার বাড়লে মেদ দ্রুত ঝরে। এতে ওজন কমে। ৫. নাকের শুষ্কতা কালিজিরা নাকের শুষ্কতা ও প্রদাহ রোধ করে। এটি নাকের শুষ্কতা রোধের জন্য এক ধরনের অ্যানজাইম তৈরি করতে সাহায্য করে। এতে নাক আর্দ্র থাকে। ৬. হজম ভালো হয় কালিজিরা হজম ভালো করে। এতে বাউয়েল মুভমেন্ট ভালো হয়। এটি এসিডিটি প্রতিরোধেও কার্যকর। ৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় কালিজিরা ব্যাকটেরিয়া ও মাইক্রোবেসের সঙ্গে লড়াই করে। এটি কোষকে ভালো রাখে। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং স্বাস্থ্য ভালো থাকে।

ok