
BD NEWS
শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
এক মায়ের দু:খের কাহিনী
ছেলেটির নাম এরিক ।
ওর মায়ের এক চোখ অন্ধ!!
স্কুলের বন্ধুদের সামনে এরিক এ নিয়ে
খুবই বিব্রত হয় ।
একবার ওর মা স্কুলে গেলো খাবার
নিয়ে,
এরিক চিৎকার করে বললো”তুমি মরে
যাও না কেন?“
তাহলে আমাকে এই লজ্জা পেতে হয়
না বন্ধুদের কাছে ।
ছিঃ কি বিশ্রি দেখা যায় একটা
চোখে যখন তাকাও ।”
খুব মনোযোগ দিয়ে এরিক লেখাপড়া
করে, কারণ
যত দ্রুত সম্ভব সে বড় হয়ে এখান থেকে
চলে যেতে চায় ।
খুব ভালো রেজাল্ট করলো এরিক , সেই
সাথে প্রতিষ্ঠা !
তার নিজের বাড়ি,গাড়ি,বউ,
ছে লে-মেয়ে নিয়ে সুখের সংসার!
একচোখ অন্ধ মায়ের কোন চিহ্নই নেই
তার জীবনে ।
এদিকে বৃদ্ধা মৃত্যুর দিন গুনছে আর মরবার
আগে
একটি বারের জন্য নাতিগুলোর মুখ
দেখার লোভ
সামলাতে না পেরে ঠিকানা খুঁজে
খুঁজে চলে গেলো ছেলের বাড়ি ।
বৃদ্ধাকে দরজায় দেখে এরিক হুংকার
দিলো
“কোন সাহসে এসেছো এখানে?“
দেখছনা তোমাকে দেখে আমার
বাচ্চারা ভয় পাচ্ছে?
দূর হও!!
মা মনে খুব কষ্ট বুকে নিয়ে ফিরে যায়।
এর কয়েক বছর পরে স্কুলের পূনর্মিলনীতে
বিশেষ অতিথী হয়ে গেলো এরিক!
অনুষ্ঠান শেষে কি মনে করে যেন
বৃদ্ধাকে দেখতে গেলো ।
প্রতিবেশী অপর বৃদ্ধা জানালো বছর দুই
আগেই তিনি গত হয়েছেন
আর যাবার আগে এরিকের জন্য রেখে
গেছেন একখানা চিঠিঃ
তাতে লিখাঃ-
আমার সোনামনি এরিক,
জানি তুমি তোমার মা কে অনেক ঘৃণা
করো ।
আমি তোমাকে জীবনে কিছুই দিতে
পারিনি,
দিয়েছি শুধু লজ্জা । মা হিসেবে আমি
ব্যর্থ ।
এ জন্য আমি তোমার কাছে ক্ষমা
প্রার্থী।
ছোটবেলায় একবার তোমার একটা
এক্সিডেন্ট হয়েছিল
আর তাতে তোমার একটা চোখ খুব
খারাপ ভাবে আহত হয়েছিল ।
তুমি সারাজীবন একচোখ দিয়ে
দেখবে,
মা হিসেবে এটা আমি মেনে নিতে
পারিনি,
তাই নিজেই বাকি জীবন একচোখ
দিয়ে দেখবো
বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ।
আজ তুমি দু’চোখ দিয়ে দেখতে পারছো,
আমার কাছে এর চেয়ে আনন্দের আর
কিছু নেই ।
তুমি ভালো থেকো বাবা !!!
ইতি–ঃ তোমার হতভাগা ”ma

বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
নানার বাড়ীতে বেড়াতে গিয়ে লাশ হলো জমজ বোন
এম. শরীফ হোসাইন, ভোলা
প্রতিনিধি –
ভোলায় মায়ের সঙ্গে নানার
বাড়ীতে বেড়াতে গিয়ে লাশ
হলো দুই জমজ বোন। ৭ জানুয়ারি
মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনাটি ঘটে। দুই
সহদোর বোনের মৃত্যুতে পুরো এলাকায়
শোকের ছায়া নেমে আছে।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়,
ভোলা বারের প্রবীণ আইনজীবী মরহুম
এডভোকেট দেলোয়ার হোসেনের
ছেলে ইশরাত হোসেন রিপনের স্ত্রী
মুন্নি বেগম এবং তাদের দুই জমজ
মেয়ে ইতু ও রিতু (৯) কে নিয়ে তার
বাপের বাড়ী চরফ্যাশনের দক্ষিণ
আইচা থানার চর মানিকা
ইউনিয়নের নুরুল হাওলাদারের
বাড়ীতে বেড়াতে যান। ওই
বাড়ীতে দুপুর বেলা গোসল করার জন্য
তাদের খালা ইতু ও রিতুকে ডাকেন।
তখন তারা বলেন যে,
পুকুরের
পানিতে গোসল করবেন। তখন তাদের
খালা বলেন, তোরা যা আমি
আসতেছি। কিন্তু ‘ইতু ও রিতুর’ খালার
ওই কথা আর মনে নেই।
হঠাৎ যখন খালার ‘ইতু ও রিতু’ কথা মনে
হলো তখন পুকুরের পাড়ে এসে দেখেন
যে ইতু আর রিতু পুকুরের পানিতে
হাবু-ডুবু খাচ্ছে। ওদের এ অবস্থা
দেখে তিনি সেখানেই জ্ঞান
হারিয়ে ফেলেন। তার জ্ঞান
ফিরে পাওয়ার পর তিনি বিষয়টি
পরিবারকে জানান। তখন পরিবারের
লোকজন দীর্ঘ এক ঘণ্টা পুকুরে খোঁজা-
খুঁজির পর এক জনের লাশ পাওয়া যায়।
কিন্তু অপর জনের লাশা পাওয়া
যায়নি। তখন পরিবারের লোকজন
চরফ্যাশনের দমকল বাহিনীকে খবর
দেন। দমকল বাহিনী দীর্ঘ ৪ ঘন্টা
চেষ্টা চালিয়ে পুকুরের পুরো পানি
নিস্কাশন করে বিকেল ৫টার দিকে
অপরজনের লাশ ডোবা অবস্থায় পুকুর
থেকে উদ্ধার করা হয়।
চরফ্যাশন দমকল বাহিনীর স্টেশন
অফিসার আ. রশিদ জানান ঘটনার
সত্যাতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর
পেয়ে তারা এসে ৪ ঘন্টা অভিযান
চালিয়ে তাদের লাশ পুকুর থেকে
উদ্ধার করেন।
দুই বোন ভোলা সরকারি গার্লস
স্কুলের ৩য় শ্রেণীর শিক্ষার্থী। ওদের
অকাল মৃত্যুর ঘটনায় ওই পরিবারে এক
হৃদয় বিদারক পরিবেশের পরিস্থিতি
তৈরী হয়েছে। তাদের শোকে পুরো
পরিবার এখন পাগল প্রায়। ইতু ও রিতুর
পানিতে ডুবে মর্মান্তিকভাবে
মারা যাওয়ায় পুরো এলাকায়
শোকের ছায়া নেমে আসে।ভিডিও দেকতে পেলেতে টাছকরোন।

বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
মায়ের লাথিতে শিশুর মৃত্য
যুক্তরাষ্ট্রে এক ক্ষিপ্ত মায়ের
উপর্যুপরি লাথির আঘাতে মারা
গেল চার বছরের ছোট্ট শিশু। এই
মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে
আলাবামা অঙ্গরাজ্যে।
ঘুম থেকে ওঠার পর দাঁত ব্রাশ না
করার অভিযোগে হঠাৎ ক্ষিপ্ত
হয়ে ওঠে ১০ মাস ১০ দিন গর্ভে
ধারণ করা মা আইরিস। ব্রাশ না
করার কারণ জানতে চেয়েই চার
বছর বয়সি সন্তানকে তলপেটে
সজোরে লাথি মারে। উপর্যুপরি
লাথি মেরেই নিবৃত্ত হননি মা।
বকাঝকা করে সন্তানকে ফেলে
অন্য কক্ষে চলে যান মা।
মার
খেয়ে কাঁদতে কাঁদতে শিশুটি
বাথরুমে যাওয়ার পর সেখানেই
লুটিয়ে পড়ে এবং জ্ঞান
হারিয়ে ফেলে।
বেশ কিছু সময় পার হওয়ার পর
মেয়ের কোনো সাড়া শব্দ না
পেয়ে বাথরুমে গিয়ে মেয়েকে
অচেতন হয়ে পড়ে থাকতে দেখেন।
যখন মা আইরিস বুঝতে পারেন তখন
সব শেষ। সংজ্ঞাহীন শিশুটিকে
হাসপাতালে নেয়া হলে
চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা
করেন। আইরিসকে গ্রেপ্তার করা
হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মামলার
প্রস্তুতি চলছে।

মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
২২ বছর ম্যানহোলেই কাটালেন এই সুখী দম্পতি পৃথিবীতে এক ধরনের মানুষ রয়েছেন যাঁরা প্রচুর ঐশ্বর্য এবং অর্থ পেয়েও সন্তুষ্ট হন না। আর অপর একদল মানুষ আছেন যাঁরা যৎসামান্য যাপনের মধ্যেই খুঁজে নেন শান্তি। কলম্বিয়ার মারিয়া এবং মিগুয়েল সেই দ্বিতীয় দলের মানুষ। ম্যানহোলের ভিতরেই কাটিয়ে দিলেন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ২২ বছর। অথচ এমন জীবন নিয়ে বিন্দুমাত্র আক্ষেপ নেই তাঁদের। কলম্বিয়ার মারিয়া গার্সিয়া এবং মিগুয়েল রেস্টরেপো দেশটির এমন একটি অঞ্চলে নিজেদের যৌবন কাটিয়েছেন যেখানে দুর্নীতি এবং ড্রাগ গ্রাস করেছে বহু মানুষের জীবন। কিন্তু এমন এক অশান্তি লক্ষ্যহীন জীবনে যখন মারিয়া এবং মিগুয়েলের দেখা হয়, তখন দুজনই ড্রাগের নেশায় বুঁদ। কিন্তু ওই যে বলে না, ভালবাসার একটা জোর আছে। সেই ক্ষমতা অনেক অন্ধকার ঘুচিয়ে দেয় নিমেষে। পরস্পরের সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর মাদকের নেশা কাটিয়ে ওঠেন এই দম্পতি। নিজেদের নতুন আস্তানা গড়ে নেন ম্যানহোলের ভিতরে। ম্যানহোলের ভিতরে রীতিমতো সংসার পেতেছেন এই দম্পতি। খাট, টিভি, আলমারি সব পরিপাটি করে গুছিয়ে রাখা সেই সংসারে। ছোট সেই সংসারে সুখ ছাড়াও ইলেকট্রিক, হিটার এবং রান্নার ব্যবস্থাও রেখেছেন মারিয়া এবং মিগুয়েল। সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন হোম / অনলাইন / বিবিধ / ২২ বছর ম্যানহোলেই কাটালেন এই সুখী দম্পতি কালের কণ্ঠ অনলাইন

রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
দেখুন এই ভোন কিবাবে পাউ দিয়ে নিশানা করে ভিডিওতে
দেখুন এই ভোন কিবাবে পাউ দিয়ে নিশানা করে ভিডিওতে
দেখুন এই ভোন কিবাবে পাউ দিয়ে নিশানা করে ভিডিওতে
দেখুন এই ভোন কিবাবে পাউ দিয়ে নিশানা করে ভিডিওতে

*ব্রয়লার মুরগী খাচ্ছেন। কিন্তু আপনি জানেন কি?

শনিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
আপন মানুষ গুলোর মুখে একটু হাঁসি ফোটাতে, আপন কাছের মানুষ গুলোর মুখে এক মুঠো ডাল ভাল তুলে দিতে এই বাংলাদেশি ভাই মালোশিয়া এসে ছিলেন, মালোশিয়া,
!!! পোষ্টটি শেয়ার করে প্রবাসে
থাকা আপনার আপন জনকে কে সর্তক
করে
দিন।
আপন মানুষ গুলোর মুখে একটু হাঁসি
ফোটাতে, আপন কাছের মানুষ গুলোর
মুখে এক মুঠো ডাল ভাল তুলে দিতে এই
বাংলাদেশি ভাই মালোশিয়া এসে
ছিলেন, মালোশিয়া, শাহাআলম একটি
কম্পানিতে কাজ করতেন, প্রতিদিনের
মতো আজও কাজে এসেছিলেন সে
জানতো না আর বাসায় ফিরে যাওয়া
হবে না, জানতো না নিজের করা
রান্না খাবার গুলো আর খেতে
পারবে না, তিনি লেদ মেশিন
চালাতেন,
ফুল হাতা জামা পরে প্রতি দিনের
মতো কাজ করতে ছিলেন, জামার
হাতা মেশিনে বেধে টেনে নিয়ে
য়ায় তার পর পুরা শরিলটা ক্ষতবিক্ষত
হয়ে মৃত বরন করেন,
ইন্না লিল্লাহি অইন্নাইলাহি
রাজিউন
হে আল্লাহ আপনি এই নিহত ভাইয়ের
জীবনের সব গুনা মাফ করে তাকে
জান্নাতবাসী করুন।
প্রবাসি ভাইদের কাছে একটা অনুরোধ
সবাই সাবধানে কাজ করবেন,
আর সবাই নামাজ পড়বেন। ভিডিও দেকতে পেলেতে টাছকরোন

এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)